জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় মেয়েদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন যশোরের বিউটি পাল।
বিশ্বনাথ পালের দুই মেয়ের মধ্যে বড় বিউটি পাল। ছোটবেলা থেকেই মেধার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন তিনি। সম্মিলনী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং যশোরের ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। দুটি পরীক্ষাতেই জিপিএ-৫ পেয়েছেন তিনি।
বিউটিপাল এর সাথে কথা বলে জানা যায় তার এই কৃতিত্বের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান তার পরিবারের। বাবা মা সহ পরিবারের প্রত্যেকের সহায়তা েএবং সাপোর্থ ছিল। তার মতে সে ঢাবিতে পরীক্ষা দিয়েছিল কিন্তু চান্স হয়নি ব্যাপারে তার পরিবারের কোন অভিযোগ ছিল না…বরং তার বাবা মা তাকে সাহস যুগিয়েছিল। তার বাবা বলেছিল ঢাবিতে হয় তো কি হয়েছে আরও অনেক ভাসির্টি আছে সেখানে হবে। এভাবেই তার পরিবারের সবসময় তার সাথে ছিল।
বিউটি পাল জানায়, ভতির্ পরীক্ষায় ভাল করার জন্য মূল বইয়ে কোন বিকল্প নেই। পাশাপাশি সহায়ক বইয়ের ভুমিকাও আছে।
তিনি জানান শুধুমাত্র মূল বই পড়ে কখনও ভাল করা যায় না। সহায়ক বই পড়তে হবে। এক্ষেত্রে আসপেক্ট সিরিজ এর বইগুলি খুবই উপকারি। কেননা অন্যান্য বইয়ের তুলনায় আসপেক্ট সিরিজ এর বইয়ে আছে সহজ সমাধান, ব্যাখা এবং প্যারালাল তথ্য সম্বলিত বিগত বছরের প্রশ্ন, আছে শর্টকাট ট্রিক্স, গণিত পাটে আছে নতুন নতুন কৌশল। সবচেয়ে বড় যে ব্যাপারটা আসপেক্ট সিরিজ এর বইয়ে তা হল সাভের্ টেবিল। প্রথমে তুমি কি পড়বে কিভাবে পড়বে তা বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সবমিলায়ে জাবি’র প্রস্তুতির জন্য জাবিনলেজ এবং মডেল টেস্ট বইগুলি তার জন্য খুবই উপকারি ছিল।
আপনার মতামত দিন